আমেরিকায় বাধাহীন রপ্তানি চায় বাংলাদেশ

আমেরিকায় বাধাহীন রপ্তানি চায় বাংলাদেশ

আমেরিকায় বাধাহীন রপ্তানি চায় বাংলাদেশ

অর্থনীতি

যুগান্তর প্রতিবেদন

2023-05-21
2023-05-21

আমেরিকায় পণ্য রপ্তানিতে বাধাহীন সুবিধা চায় বাংলাদেশ। রোববার ইউনাইটেড স্টেট ট্রেড রিপ্রেজেনটেটিভের (ইউএসটিআর) দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক ভারপ্রাপ্ত অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ব্রেনডেন লিঞ্চের সঙ্গে বৈঠকে বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষ এই প্রস্তাব দেন। বাণিজ্য মন্ত্রনালয়ে আয়োজিত বৈঠকে কৃষি, শ্রম ও আইসিটি মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
‘ইউএসএ’র কটন থেকে এখানে গার্মেন্ট পণ্য তৈরি করে আবার ইউএসএ’তে রফতানি করা হবে’- এ ধরনের কোনো ডিমান্ড করেছেন কি না জানতে চাইলে বাণিজ্যসচিব বলেন, গত টিকফা মিটিংয়ে আমরা ফরমালি ডিমান্ড করেছি। এর আগেও বিভিন্ন সময় ইনফরমালি বিজিএমইএ, বিকেএমইএ’র প্রতিনিধিরা যখন ইউএসএ’তে গেছেন তখন হয়তো আলোচনা করেছেন। 
গত ডিসেম্বরে ওয়াশিংটনে অনুষ্ঠিত মিটিংয়ে বলেছিলাম, ফিউমিকেশনের বিষয়টি আমরা রিলাক্স করবো। কিন্তু তোমাদেরও আমাদের কিছু দিতে হবে। আমরা তোমাদের দিয়ে দিলাম কিন্তু তোমরা বাংলাদেশকে কী দিচ্ছো? এজন্য তাদের বলেছি, তোমাদের কটন যেন বাড়ে আর আমাদের রপ্তানি যেন বাধাহীন হয়।
তিনি বলেন, আমরা প্রতিনিয়ত রপ্তানি বাড়ানোর জন্য আলোচনা করছি। এ ক্ষেত্রে আমাদের রপ্তানি বহুমুখীকরণ নিয়ে যে সমস্যা আছে সেটা নিয়ে প্রত্যেক ফোরামে আলোচনা করছি। সেখানে প্লাস্টিক, ফার্সাসিউটিক্যাল, লেদারগুডস, অ্যাগ্রোপ্রসেসিং, জুট এসব বিষয় রয়েছে।
অগ্রাধিকারমূলক বাজারসুবিধা বা জিএসপি নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না জানতে চাইলে সচিব বলেন, জিএসপি শব্দটি উচ্চারণ হয়নি। তবে প্রিফারেন্স মার্কেট এক্সেস সুবিধাতো চাচ্ছি। 

© JUGANTOR.COM

‘.”

“.’

আমেরিকায় পণ্য রপ্তানিতে বাধাহীন সুবিধা চায় বাংলাদেশ। রোববার ইউনাইটেড স্টেট ট্রেড রিপ্রেজেনটেটিভের (ইউএসটিআর) দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক ভারপ্রাপ্ত অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ব্রেনডেন লিঞ্চের সঙ্গে বৈঠকে বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষ এই প্রস্তাব দেন। বাণিজ্য মন্ত্রনালয়ে আয়োজিত বৈঠকে কৃষি, শ্রম ও আইসিটি মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

‘ইউএসএ’র কটন থেকে এখানে গার্মেন্ট পণ্য তৈরি করে আবার ইউএসএ’তে রফতানি করা হবে’- এ ধরনের কোনো ডিমান্ড করেছেন কি না জানতে চাইলে বাণিজ্যসচিব বলেন, গত টিকফা মিটিংয়ে আমরা ফরমালি ডিমান্ড করেছি। এর আগেও বিভিন্ন সময় ইনফরমালি বিজিএমইএ, বিকেএমইএ’র প্রতিনিধিরা যখন ইউএসএ’তে গেছেন তখন হয়তো আলোচনা করেছেন। 

গত ডিসেম্বরে ওয়াশিংটনে অনুষ্ঠিত মিটিংয়ে বলেছিলাম, ফিউমিকেশনের বিষয়টি আমরা রিলাক্স করবো। কিন্তু তোমাদেরও আমাদের কিছু দিতে হবে। আমরা তোমাদের দিয়ে দিলাম কিন্তু তোমরা বাংলাদেশকে কী দিচ্ছো? এজন্য তাদের বলেছি, তোমাদের কটন যেন বাড়ে আর আমাদের রপ্তানি যেন বাধাহীন হয়।

তিনি বলেন, আমরা প্রতিনিয়ত রপ্তানি বাড়ানোর জন্য আলোচনা করছি। এ ক্ষেত্রে আমাদের রপ্তানি বহুমুখীকরণ নিয়ে যে সমস্যা আছে সেটা নিয়ে প্রত্যেক ফোরামে আলোচনা করছি। সেখানে প্লাস্টিক, ফার্সাসিউটিক্যাল, লেদারগুডস, অ্যাগ্রোপ্রসেসিং, জুট এসব বিষয় রয়েছে।

অগ্রাধিকারমূলক বাজারসুবিধা বা জিএসপি নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না জানতে চাইলে সচিব বলেন, জিএসপি শব্দটি উচ্চারণ হয়নি। তবে প্রিফারেন্স মার্কেট এক্সেস সুবিধাতো চাচ্ছি। 
সোর্সঃ jugantor.com

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *